এয়ারবাড কিনবেন? কিন্তু, কোনটি!

Friday, July 03 2020
এয়ারবাডস
the verge


বর্তমানে ছোট আকারের এয়ারবাডস বেশ জনপ্রিয়। তারবিহীন এসব ডিভাইস ব্যাবহারে খুব সহজে গান শুনা এবং ফোনে কথা বলার মত কাজ সেরে নেওয়া যায়। এতে থাকা ব্লুটুথ প্রযুক্তির মাধ্যমে ফোন হাতে না নিয়েই ফোনে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন গ্রাহকরা। অ্যাপল, স্যামসাং, সনি, মাইক্রোসফট, অ্যামাজন প্রতিনিয়তই নতুন প্রযুক্তির এয়ারবাড বাজারে নিয়ে আসছে। সাউন্ড কোয়ালিটি, ব্যাটারী লাইফ, ভয়েস কোয়ালিটি এবং স্বাচ্ছন্দে ব্যবহার যোগ্যতার ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন দামে পাওয়া যায় এসব এয়ারবাড। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আবার তাদের নতুন স্মার্টফোনের সাথে উপহার হিসেবে এয়ারবাডস দিয়ে থাকেন। যেমনঃ অ্যাপল তাদের সকল নতুন স্মার্টফোনের সাথে এয়ারপডস প্রো দিয়ে থাকে। তবে সার্বিক বিবেচনায় প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে বর্তমানে সবচেয়ে সেরা এয়ারবাডস স্যামসাং গ্যালাক্সী বাডস প্লাস।

স্যামসাং গ্যালাক্সী বাডস প্লাস একবার ফুল চার্জে একটানা ১১ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করে। এর সাউন্ড এবং ভয়েস কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো। মাত্র ১৫০ ডলারে পাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তাও বেশ ভালো। টেক জায়ান্ট অ্যাপলের আইফোনের বক্সের সাথে থাকা এয়ারপডস প্রো তাদের সব প্রোডাক্টের সাথেই ভালো কাজ করে। অতিরিক্ত ব্যাসে প্রোফেশনাল মিউজিক শুনতে জেব্রা এলিট ৭৫টি এয়ারবাডস যথেষ্ট কার্যকরী। বিল্ট-ইন ইক্যুয়েলাইজার যুক্ত এই বাডস একই সাথে দুটি ডিভাইসের সাথে যুক্ত করা যায়। জগিং কিংবা টুকটাক অনুশীলনে এয়ারবাডসই যাদের সঙ্গী তাদের জন্য রয়েছে বিটস পাওয়ারবিটস প্রো। এই এয়ারবাডস গুলোর ডিজাইন এমনভাবে করা হয় যা আরামদায়ক এবং সহজে খুলে পড়ে যায় না। তবে মূল্যের দিক থেকে বিবেচনা করলে বর্তমানে সবচেয়ে সাশ্রয়ী এয়ারবাডস এর উদ্ভাবক জাপানের সনি কর্পোরেশন। তাদের ডব্লিউএফ-এক্সবি৭০০ এয়ারবাডস পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১০০ ডলারে।
share on